খরগোশের কৃমির সমস্যা এবং করনীয়
🐰🐰লক্ষন- খরগোশের কৃমির সমস্যা হলে খরগোশ শুকিয়ে যাবে, ওজন কমে যাবে, সে যা খাওয়া দাওয়া করবে তা শরীরে পুষ্টিটা পাবে না।
🐰🐰কৃমি হবার কারন- খরগোশের খাবারের সাথে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া খরগোশের পেটে চলে যায়। পরবতীতে সেই সকল ব্যাকটেরিয়া হতে খরগোশের নানা বিধ সমস্যা দেখা দেয়।
🐰🐰করনীয়- খরগোশকে বছরে দুই বার অথাৎ প্রতি ছয় মাস পর পর কৃমিনাশক একটা ঔষধ খাওয়াতে হবে।
প্রথম বার করতে হলে আপনাকে ভেটেনারী ডা এর কাছে যেয়ে ডিওয়ারমিং করিয়ে আনতে হবে। সে ক্ষেএে ডা খরগোশকে কৃমিনাশক ইনজেকশন দিবে।
এর পর থেকে আপনি নিজেই প্রতি ছয় মাস পর পর খরগোশকে কৃমিনাশক ঔষুধ খাওয়াতে পারবেন।
ডিওয়ারমিং করালে আপনার খরগোশের কখনো কৃমি হবে না এবং ওদের শরীরের ভিতরে যে পোকা লুকায়িত থাকে তা সব মারা যাবে।
🐰🐰কখন করাতে হবে- বছরে দুই বার। ছয় মাস পর পর। অবশ্যই ঠান্ডার সময়ে করতে হবে যেমন শীতকাল অথবা বর্ষাকালে।
খরগোশের বয়স চারমাস হলেই আপনি ডিওয়ারমিং করাতে পারবেন।
Note ☘️ খরগোশের ডিওয়ারমিং করার জন্য ঔষুধের নাম এবং কতটুকু পরিমান খাওয়াতে হবে তা একজন ভেটেনারী ডা এর সাথে আলাপ করে তারপর খাওয়াবেন।
এছাড়া আপনি মাসে দুই বার আপনার খরগোশকে রসুন খাওয়াতে পারেন, তাহলেও পেটে কৃমি হবে না।
ভালো থাকুন, আপনার পোষ্য প্রানীগুলোকে ভালো রাখুন।
নূসরাত খান স্বর্না
এডমিন
রেবিট ওয়েল ফেয়ার সোসাইটি অফ বাংলাদেশ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন